7. “পাপ-উৎসর্গ ও দোষ-উৎসর্গ একই নিয়মে করতে হবে। যে পুরোহিত এই দু’টা উৎসর্গের যে কোন একটার অনুষ্ঠান করে উৎসর্গকারীর পাপ ঢাকা দেবার ব্যবস্থা করবে উৎসর্গের মাংস সেই পুরোহিতেরই পাওনা হবে।
8. পোড়ানো-উৎসর্গের অনুষ্ঠান যে পুরোহিত করবে সে তার নিজের জন্য সেই উৎসর্গের পশুর চামড়া রেখে দিতে পারবে।
9. তন্দুরে সেঁকা কিম্বা কড়াইতে বা তাওয়ায় ভাজা শস্য-উৎসর্গের জিনিস সেই পুরোহিতেরই পাওনা হবে যে সেই শস্য-উৎসর্গের অনুষ্ঠান করবে।
10. তেল মিশানো হোক বা শুকনা হোক প্রত্যেকটি শস্য-উৎসর্গের জিনিস থেকে হারোণের সব ছেলেরা সমান অংশ পাবে।
11. “এই হল সদাপ্রভুর উদ্দেশে আনা যোগাযোগ-উৎসর্গের নিয়ম।