3. অবীমেলকের মামারা শিখিমের লোকদের এই সব কথা বলবার পরে তাদের মধ্যে অবীমেলকের পক্ষে থাকবার একটা ঝোঁক দেখা গেল। তারা বলল যে, অবীমেলক তাদের আত্মীয়।
4. তারা বাল্বরীতের মন্দির থেকে তাঁকে সত্তর টুকরা রূপা দিল। অবীমেলক তা দিয়ে কতগুলো বাজে দুঃসাহসী লোক ভাড়া করলেন। এরা তাঁর সংগী হল।
5. অফ্রাতে তিনি তাঁর বাবার বাড়ীতে গিয়ে তাঁর সত্তরজন ভাইদের প্রত্যেককে, অর্থাৎ যিরুব্বালের ছেলেদের প্রত্যেককে একই পাথরের উপরে মেরে ফেললেন। কিন্তু যিরুব্বালের সবচেয়ে ছোট ছেলে যোথম লুকিয়ে থেকে বেঁচে গেল।
6. তারপর শিখিম ও বৈৎ-মিল্লোর সমস্ত লোক একত্র হয়ে শিখিমের থামের কাছে এলোন গাছটার পাশে গিয়ে অবীমেলককে রাজা করল।
7. যোথমকে এই কথা জানানো হল। সে তখন গরিষীম পাহাড়ের চূড়ায় উঠে চিৎকার করে লোকদের বলল, “শিখিমের লোকেরা, আমার কথা শুনুন, তাতে ঈশ্বরও আপনাদের কথা শুনবেন।
47-48. অবীমেলক যখন শুনলেন যে, লোকেরা সেখানে গিয়ে জড়ো হয়েছে তখন তাঁর লোকদের নিয়ে তিনি সল্মোন পাহাড়ে গিয়ে উঠলেন। তিনি কুড়াল নিলেন এবং গাছ থেকে একটা ডাল কেটে নিয়ে কাঁধের উপরে তুললেন। তারপর তিনি তাঁর লোকদের আদেশ দিলেন, “তোমরা আমাকে যা করতে দেখলে তোমরাও তাড়াতাড়ি তা-ই কর।”