6. আর সারা বললেন, আল্লাহ্ আমার মুখে হাসি ফুটালেন; যে কেউ এই কথা শুনবে সেও আমার সঙ্গে হাসবে।
7. তিনি আরও বললেন, সারা বালকদেরকে স্তন পান করাবে এমন কথা ইব্রাহিমকে কে বলতে পারতো? কেননা আমি তাঁর বৃদ্ধকালে তাঁর জন্য পুত্র প্রসব করলাম।
8. পরে বালকটি বড় হয়ে স্তন্য পান ত্যাগ করলো; আর যেদিন ইস্হাক স্তন্য পান ত্যাগ করলো, সেদিন ইব্রাহিম মহাভোজ প্রস্তুত করলেন।
9. একদিন মিসরীয়া হাজেরা ইব্রাহিমের জন্য যে পুত্র প্রসব করেছিল, সারা তাকে পরিহাস করতে দেখলেন।
10. তাতে তিনি ইব্রাহিমকে বললেন, তুমি ঐ বাঁদীকে ও ওর পুত্রকে দূর করে দেও; কেননা আমার পুত্র ইস্হাকের সঙ্গে ঐ বাঁদীর পুত্র ওয়ারিশ হবে না।
11. এই কথায় ইব্রাহিম তাঁর পুত্রের বিষয়ে ভীষণ অসন্তুষ্ট হলেন।
12. আর আল্লাহ্ ইব্রাহিমকে বললেন, ঐ বালকের বিষয়ে ও তোমার ঐ বাঁদীর বিষয়ে অসন্তুষ্ট হয়ো না; সারা তোমাকে যা বলছে, তার সেই কথা শুন; কেননা ইস্হাকের বংশই তোমার বংশ বলে আখ্যাত হবে।
13. আর ঐ বাঁদীর পুত্র হতেও আমি একটি জাতি উৎপন্ন করবো, কারণ সে তোমার বংশজাত।